হাইকোর্টের বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের বিরুদ্ধে উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সংঘাতের জের ধরে তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আইনজীবীদের সাথে বাদানুবাদের ফলে হাইকোর্টে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, যা বিচারকাজে ব্যাঘাত ঘটায়।
বিচারপতি খানের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর প্রধান বিচারপতি নতুন একটি বেঞ্চ গঠন করেন, যার প্রধান হিসেবে বিচারপতি কে এম হাফিজুর আলম এবং বিচারপতি কাজী জিনাত হক অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আইনজীবীরা ও ব্যারিস্টার আশরাফ রহমান মামলার মেনশনের সময় আদালতে অনিয়মের প্রমাণ উপস্থাপন করেন, যা অবিলম্বে বিচারকের প্রতিবাদ ও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জাগায়।
হাইকোর্ট বিভাগের এই ঘটনা বিচারকার্যে বৃহত্তর সততা এবং জবাবদিহিতার প্রয়োজনীয়তার দিকে ইঙ্গিত করে।